মঙ্গলবার, ১৩ মে ২০২৫, ১০:৩০ অপরাহ্ন
সুমন খান নিজস্ব প্রতিনিধি
বরিশালের বানারীপাড়া উপজেলার ৩নং সৈয়দকাঠী ইউনিয়নের ৫নং ওয়ার্ডে আউয়ার বাজার হইতে পশ্চিম দিকে সাবেক চেয়ারম্যান হাসান বালির, বাড়ির পাশ দিয়ে যে রাস্তাটি সাইক্লোন শেল্টার পর্যন্ত শেষ হয় বর্তমানে রাস্তাটি সাধারণ মানুষের চলাচলের অনুপযোগী হয়ে পড়েছে, বলে এলাকা সূত্রে জানা যায়। আধা কাচা এই রাস্তাটি বর্ষা মৌসুমে পানির নিচে তলিয়ে যাওয়ার কারণে দুর্ভোগে পড়তে হয় এলাকার সাধারণ মানুষের। দুর্যোগ বা ভয়াবহ বন্যায় ওই রাস্তা দিয়ে হেটে সাইক্লোন শেল্টার পর্যন্ত যাওয়া অত্যন্ত বিপদজনক। ৩নং সৈয়দকাঠী ইউনিয়নের সাবেক চেয়ারম্যান হাসান বালির সংগে যোগাযোগ করলে তিনি , বলেন আমি চেয়ারম্যান থাকাকালীন ওই রাস্তা আমি নির্মাণ করি তার পরে কেহ রাস্তার উন্নয়ন কাজ করেনি। এলাকাবাসী বলেন এই রাস্তা কয়েকবার মাপঝোপ হয় কিন্তু কোন উন্নয়ন হয় না। তবে এলাকার একজন তরুণ, এস আই জিয়াউর রহমান তিনি নিজ খরচে বারবার রাস্তার নির্মাণ কাজ করেন।
সৎ সাহসী ও মানব সেবার কান্ডারী,এসআই জিয়াউর রহমান। পিতা আবুল হাসান বালি সাবেক চেয়ারম্যান। গ্রাম আউয়ার,থানা বানারীপাড়া ,জেলা বরিশাল। এই রাস্তা নিজের টাকা দিয়ে মেরামত করে এবং স্কুল কলেজের ছাত্র ছাত্রী যেতে পারে না। তাদের অনেক কষ্ট হয়। ভ্যান গাড়ি যেতে পারে না। দীর্ঘদিন এই রাস্তাটা অরক্ষিত ছিল। দেখা থাকা সত্ত্বেও না দেখাও দেখার কেউ ছিলনা। যখন বাড়িতে ছুটিতে যায়, দেখে খুবই খারাপ লাগলো। এবং এলাকার লোকজন তাকে কোন কিছু বললে সে রাখার চেষ্টা করেন।তারপর নিজের বেতনের টাকায় স্থানীয় এলাকার উন্নয়নের জন্য রাস্তাটি মেরামত করে। বর্তমানে ভ্যান চলাচলের উপযোগী হয়। এসআই জিয়াউর রহমান মানুষের সেবা করাই তাঁর কাজ, এবং যেখানে অসহায় মানুষের পাশে দাঁড়িয়ে মানবতা হাত বাড়িয়ে দেন।এমনকি তার এলাকায় দুস্থ গরিব পরিবারকে সাহায্য করে আসছে। এমনকি যেখানে চাকরি অবস্থায় আছেন সেখানে অসহায় মানুষের পাশে দাঁড়িন। কিন্তু এবং তার একটাই স্বপ্ন এলাকায় উন্নয়ন হোক এটাই তার অঙ্গীকার। তার এলাকার লোকজনদের কাছে জানতে চাইলে বলেন,জামাল ও কবির কে জিজ্ঞাসা করলে তারা বলেন ,জিয়াউর রহমান খুব ভালো ছেলে এবং আদর্শবান তার বাবার, স্বপ্ন উজ্জ্বল করার জন্য চাকরির কিছু বেতন দিয়ে মানুষের অসহায় মানুষের পাশে দাঁড়ায় ।এবং বন্যাকবলিত এলাকার কিছু ঘরবাড়ি নষ্ট হওয়ার কারণে, হাত বাড়িয়ে দেন। তাই নয় আমাদের এলাকার ছেলে থাকা সত্ত্বেও আমরা গর্বিত মনে করি।ওই এলাকাবাসী বলেন জিয়াউর রহমান আমাদের সৈয়দ কাঠির সোনার ছেলে,জিয়াউর রহমান, ছোট ছোট কালভার্ট ও রাস্তাঘাট সংস্কার করার জন্য বাজার থেকে পাইপ ও 500 টাকা দিন মজুরী সাতদিন পর্যন্ত কাজে লাগিয়ে সংস্কারের কাজ সম্পূর্ণ করেন ।সৈয়দকাঠী এলাকাবাসী বলেন বর্তমানে চেয়ারম্যান মন্নান মির্ধা কে ও মেম্বারকে বলেন আমাদের রাস্তা সংস্কারের করার জন্য এমনকি তারা কোনো লক্ষ্য না করে তাদের গতি এগিয়ে যায় এলাকাবাসী জানান। বর্তমান চেয়ারম্যান মেম্বার কি উন্নয়নের জন্য সুদৃষ্টি কামনা করছি এলাকার জনগণ।