শনিবার, ২০ এপ্রিল ২০২৪, ০৯:২৫ পূর্বাহ্ন
কুষ্টিয়া শহরের এখন এমন দৃশ্য অনেক বেশি। কুষ্টিয়া কোর্ট জংশনের পাশে থাকা চায়ের দোকানগুলোতে চলছে স্কুলের ছাত্রদের ধুমপান করার অভ্যাস। তাতে চায়ের দোকানগুলোর মালিক একটি গোপন কক্ষ বানিয়ে বা আড়লে রেখে ছাত্রদের হাতে তুলে দিচ্ছেন চা পরে মামা একটি সিগারেট ধরায়ে নিয়ে আসো আমার কাছে। এতে দোকানদারও খুশি ছাত্ররাও খুশি হচ্ছে। এতে দোকানদারের কাছে বক্সীসও দিচ্ছেন শিশু কিশোর ও ছাত্ররা। এলাকাবাসী বেশ কিছু দোকানে শিশু কিশোরদের কাছে এসব হাতে তুলে নিষেধ করলেও মানছে না দোকানদারা। সকাল থেকে রেল লাইনের থাকা দোকান গুলোতে বেশির ভাগিই খোলা থাকে। আর এরই ফাঁকে অনেক ছাত্ররা পড়াশোনায় ফাঁকি দিয়ে চলে আসে এই দোকানগুলোতে।
সরকার যখন শিশু কিশোর অপরাধ থামাতে নানা পদক্ষেপ গ্রহণ করছে। ঠিক তখনই কুষ্টিয়াশহর কোট স্টেশন এলাকায় চায়ের দোকান গুলোতে চলছে শিশু-কিশোরদের আড্ডা। চলছে প্রকাশ্যে ইভটিজিং প্রতিবাদ করতে গেলেই বাঁধতে পারে বিপদ।এই ঘটনায় স্থানীয় বলেছে সকাল হলে রায়হান রাজু ও মহর ও সুজনের চায়ের দোকানে স্কুল কলেজের ছেলেরা আড্ডায় মেতে উঠেছেএবং তাদের আড্ডা চলছে গভীর রাত পর্যন্ত এমনকি স্কুল কলেজ ফাঁকি দিয়ে তারা এখানে ব্যস্ত সময় পার করছে এলাকার যুবতী মেয়ে ও বউদের দেখলে বাজে মন্তব্য উত্যক্ত করতে কার্পণ্য করছে না। এদের ভয়ে এসব মেয়েরা বর্তমানে গৃহবন্দি অবস্থায় রয়েছে এই বিষয়ে স্থানীয়রা বললেন আমরা নিষেধ করলেও তাদের আড্ডা থামানো যাচ্ছে না আমাদের ধারণা এসব চায়ের দোকানগুলোতে নেশা দ্রব্য বিক্রয় হচ্ছে যার ফলে তাদের আনাগোনা চলছে অবিরত প্রশাসনের নজরদারি ও শিশু কিশোরদের আড্ডা হতে এলাকাবাসী পরিমাণ ঘটনার তদন্তে সত্যতা পাওয়া গেছে।
সুত্র আমাদের কন্ঠ