পিরোজপুর নেছারাবাদ স্বরূপকাঠীতে জমজমাট সুদের ব্যবসা , সমবায় সমিতির নামে চলছে অজশ্র সুদের ব্যবসা প্রতিষ্ঠান। কিন্তু সরকারের কড়া নজরদারী থাকলেও রক্তচোষা এসব সুদিকারবারিদের নিগৃহের শিকার হচ্ছে নিম্ন ও স্বপ্ল আয়ের মানুষ।
স্বরূপকাঠীর আস্থা, পিপললস্, প্রত্যাশাসহ, সন্ধ্যা ,সেবক ,ইলিশ, শাপলা , পলাশ, যুবসমাজ, একতা, নামে ও বেনামে , এবং সেবক হেলথকেয়ার, আদা বহুমুখী, সঞ্চয় ও ঋণদান কয়েক হাজার। সুদিকারবারি প্রতিষ্ঠান ইন্দেরহাট, মিয়ারহাটসহ , সোহাগদল ,দৈহারী , আলকিরহাট, একতা বাজার, চামি,ডুবি, এবং নামে-বেনামে গড়ে উঠছে সমবায় সমিতি শুধু নয়।ব্যবসা সমিতি স্বরূপকাঠী বাজারসহ প্রত্যন্ত গ্রামের নিম্ন ও স্বল্প আয়ের লোকজনের আর্থিক সহায়তার নামে চক্রবৃদ্ধি হারে শতকরা ২০০/৩০০ শতাংশ সুদ নিয়ে রক্ত চুষে নিচ্ছে এক ধরনের সুদ ব্যবসায়ীরা। এতে আর্থিক ভাবে প্রচন্ড ঝুকিতে রয়েছে এখানকার গ্রামাঞ্চলের লোকজন। সরেজমিনে গিয়ে দেখা যায়, এসব সমিতির কালেকশন বই ও মালিক পক্ষ এবং কর্মীদের সাথে আলাপ করে জানা গেছে, বিশ হাজার টাকা লোণের বিপরীতে দুই হাজার টাকা সঞ্চয় জমা রেখে চব্বিশ হাজার টাকা সাপ্তিক/দৈনিক কিস্তির মাধ্যমে আদায় করে প্রায় তিনশত শতাংশ লাভ নিয়ে সামান্য সমেয়ের মধ্যেই ফুলেফেপে উঠেছে এসব সমিতি মালিক। প্রায়ই সাধারণ লোণ গ্রহীতা লাঞ্চিতেরও ঘটনা ঘটছে অহরহ। এসব বিষয়ে পিরোজপুর জেলা সমবায় অফিসার জানান, সমবায় সমিতির নিয়ম অনুযায়ী সর্বোচ্চ সাতাশ শতাংশ লাভ নিতে পারবে এবং মাসে একটি করে কিস্তি নিবে। তাদের সদস্য সংখ্যা সিমিত থাকবে এবং সমবায় নিয়মানুসারে তারা প্রতিষ্ঠান চালাবে। সমবায়ে নামে এসব সুদের ব্যাবসায়ীদের ব্যাপারে লিখিত অভিযোগ পেলে প্রয়োজনীয় ব্যাবস্থা গ্রহন করা হবে।