প্রধানমন্ত্রীর উপহার শিশুখাদ্য বিতরণ করলেন নাজিরপুর উপজেলা নির্বাহী অফিসার

নাজিরপুর উপজেলা নির্বাহী অফিসার মোহাম্মদ ওবায়দুর রহমান যোগদানের পর থেকেই নিরলসভাবে কাজ করে যাচ্ছেন। তার প্রচেষ্টায় সর্বস্তরের মানুষ সরকারি সেবা সমূহ সঠিকভাবে পেতে শুরু করছে।

মহামারী করোনা ভাইরাসে যখন ঘরে থাকার কথা । নিজেকে নিরাপদে রাখা। নিজের জীবনের চিন্তা না করে পরিবারের বাধা উপেক্ষা করে। জনগণকে সচেতন করতে উপজেলার প্রত্যেকটি ইউনিয়নে তার অবাধ বিচরণ দেখা গেছে। লকডাউন বাস্তবায়ন বিভিন্ন হাট বাজারের অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ। বিভিন্ন বাজারে যৌনসঙ্গম এড়াতে সাপ্তাহিক হাটের দিন বিভিন্ন স্কুল কলেজে অস্থায়ী বাজার স্থাপন করা।

মোবাইল কোর্ট পরিচালনার মাধ্যমে উচ্চ মুনাফা লুবিদের আর্থিক অর্থদণ্ড ও গরিবের চাল চুরি করা চোরদের জেল জরিমানা করতে কোন আপোষ করেননি এই মহামানব।

গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের মাননীয় প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনা। মৎস্য ও প্রাণীসম্পদ মন্ত্রণালয়ের মন্ত্রী অ্যাডভোকেট শ ম রেজাউল করিমের নিজস্ব অর্থায়নে দানকৃত বিভিন্ন ত্রাণ সামগ্রী নিজ হস্তে বিতরণ করেছেন উপজেলার হতদরিদ্র কর্মহীন অসহায় হয়ে পড়া মানুষের মাঝে।

এরই ধারাবাহিকতায় প্রাণঘাতী মহামারী করোনা (কোভিড১৯) ভাইরাসে কর্মহীন অসহায় হয়ে পড়া শিশুদের অভিভাবকদের মাঝে প্রধানমন্ত্রীর উপহার শিশুখাদ্য পৌঁছে দিলেন শ্রীরামকাঠী, শাখারীকাঠী, সেখমাটিয়া ইউনিয়নে।

প্রধানমন্ত্রীর ঘোষণা অনুযায়ী অসহায়দের মাঝে বিভিন্ন ধরনের সুবিধা প্রদান করা হবে এজন্য তালিকা প্রস্তুত করনের দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষকদের । এই ব্যতিক্রমী উদ্যোগের ফলে জনপ্রতিনিধিদের স্বজনপ্রীতি তার অনুসারীদের মাঝে একাধিক সহায়তা বন্ধ হবে।

এই ধরনের যুগান্তকারী ব্যতিক্রমী উদ্যোগ কে উপজেলার সুশীল সমাজ স্বাগত জানিয়েছে।

উপজেলা নির্বাহী অফিসার মোহাম্মদ ওবায়দুর রহমান যোগদানের পর থেকে তার কর্মকান্ডে সর্বস্তরের জনসাধারণের আস্থা অর্জন করে চলছেন।

তার কর্ম প্রোরোচনা মেধা ও মননশীলতার প্রয়োগে নাজিরপুর উপজেলা বাংলাদেশের মধ্যে একটি মডেল উপজেলা হিসেবে স্বীকৃতি পাবে বলে আমরা আশাবাদী।

এই বীর পুরুষ মহামানবের শারীরিক সুস্থতা ও দীর্ঘায়ু কামনা করি।