বরিশাল বানারীপাড়া উপজেলার ৩ নং সৈয়দকাঠী ইউনিয়নের মোঃ আয়নালী মৃধা(৬৫), আব্দুল কাদের মৃধা(৪৫) মোঃ আব্দুল হক মৃধা (৫০), উভয় পিতা মৃত সফিজউদ্দিন মৃধা, মোঃ ইউসুফ মৃধা(৩০) এদের পত্রিক সম্পত্তি জোরপূর্বক দখল করার চেষ্টা করতেছে মো:শাহাদাত খলিফা পিতা : হাকিম খলিফা । মো:হামেদ খলিফা পিতা :বাসের খলিফা। মো: আল আমীন খলিফা পিতা-মৃত অহেদ খলিফা গং এরা মূলত ফরাজ সম্পত্তি দাবি করতেছে ২০১৬ সালের পূর্বে এই জমি তারা দীর্ঘদিন ভোগ দখল করছে জোরজবস্তি করে ক্ষমতার প্রভাব খাটিয়ে আসছে। মোঃ আয়নালী মৃধা গং অনেক অসহায় দরিদ্র মানুষ অনেক কষ্ট করে বরিশাল থেকে কাগজ উঠাইয়া তারপর তারা সরোজমিনে দখলে আসছে ২০১৬ সালে।তারপর জমি চাষ করে যখণ ফশল হয় তখন তারা থানায় গিয়া মামলা করে ১৫ জন আসামি দিয়া ওই মামলার খালাস পাওয়ার পরে বরিশাল জজ তাদের পক্ষে রায় দেয়। ফৌজদারি সহ আদালতে তিন বার রায় পায় জমি দখল করার জন্য। এর পরেও যখন বৈশাখী ফসল ওঠে তখন তারা আবার থানা থেকে পুলিশ আনে জামেলা করে । একপর্যায়ে সৈয়দকাঠী ইউনিয়ন এর জনপ্রতিনিধি জনাব আব্দুল মান্নান মৃধা বর্তমান চেয়ারম্যান তার শরণাপন্ন হওয়ায় একে একে দুই বারের ফসল তার কাছে জমা রাখা হয় মীমাংসা করার জন্য।কিন্ত কোন মীমাংসা আজও হয়নি তার কারণ মো:আয়নালী গংতার কাছে উপস্থিত হয় কিন্ত শাহাদাত খলিফা গং তারা উপস্থিত হয় না ।এভাবে দুই বছরের ধান চেয়ারম্যান এর কাছে আর এক বছরের ধান ইউপি সদস্য রিপন বরাল এর কাছে জমা আছে। আয়নালী মৃধা ও আব্দুল কাদের মৃধা, ইউসুফ মৃধা বলেন, আসামিরা অত্যন্ত দুর্দান্ত , দাঙ্গা-হাঙ্গামার অসৎ প্রকৃতির লোক , আসামিরা কোন আইন কাল সালিশি মীমাংসা তো পাক্কা করে না।এলাকার বিভিন্ন নিরীহ মানুষের জমিজমা আত্মসাৎ করিয়া থাকেন জোরপূর্বক ভাবে দান কেটে নেওয়ার চেষ্টা করেন এবং নিত্যদিনের নেশা পেশা হয়ে দাঁড়িয়েছে। প্রতি বছরে আমার খাস সম্পত্তিতে ইরি ধান রোপন করছি, পাকিয়ে আসার সময় আসামিরা সর্বদায় আত্মসাৎ করার পাঁয়তারা লিপ্ত থাকেন। ঘটনা সময় সকালে লোকজনের মুখে ডাকচিৎকার শুনতে আমি আমার খাসজমিতে গিয়ে দেখি আমার সম্পত্তি দান কেটে নিয়ে যাচ্ছে।আমি বাধা দিতে গেলে আমাকে মার দেওয়ার হুমকি ধামকি দিয়ে থাকেন। আমি ডাকচিৎকার দিলে আমার বাড়ির লোকজন আসলেও তাদের হাতে দানকাটার অস্ত্রশস্ত্র বিভিন্ন দেশীয় কোথাকার আমাদেরকে হুমকি-ধামকি দেয় আমরা তাদের কাছে যেতে সাহস পাই নাই। আমি নিরুপায় হইয়া একটা গান শুনি কি ধান কাটিতে নির্দেশ করিলে সে আমাকে প্রকাশ্যে খুন জখম হুমকি দেয়, অবশেষে আসামির আমার নিম্ন তফসিল বর্ণিত সম্পত্তি হইতে সকাল থেকে বিকেল পর্যন্ত ১৫০ মূল্য ৯০ হাজার টাকা দাম। দান কিপটে অটোভ্যান গাড়িতে নিয়ে যায়, এলাকার সালিশি ব্যবস্থা কোন প্রকার না করার গায়ের জোরে বলিয়ান হওয়ার কোন প্রকার সালিশ ব্যবস্থা করা সম্ভব হয় নাই। এই অপকর্ম ঘটনা বহু সাক্ষী প্রমাণ আছে যাহারা বিচারে তদন্ত কালীন বিচারিত প্রমাণ করিবে। হামেদ খলিফা হাকিম খলিফা বিভিন্ন সময় আমাদের মিথ্যা মামলা দিয়ে হয়রানি করে রাখেন।প্রতিবছর ধান কাটার সময় আমাদেরকে একটা হুমকি-ধামকি দিয়ে রাখেন আমরা ভয়-ভীতির জীবনযাপন মধ্যে কাটাতে আছি। আমরা এলাকাবাসী সুষ্ঠু বিচার চাই।
এইদিকে থানা সূত্রে জানা যায়, ২৯/৪/৩০২১ সকাল ১১ টার দিকে বানারীপাড়া থানা বসে, এ এসআই মনজুর আলম এ বিষয় তাদের নিয়া বসেন। সেখানে এই সিদ্দান্ত হয় যে দুই দলের যে পক্ষে কাগজপত্র একসাথে জমা রাখা হবে । সেগুলো দেখে ঈদের পরে তাদের দুই পক্ষে মীমাংসা করে দেওয়া হবে এবং এবছরের ফসলী জমির দুই চকিদার সামনে রেখে একজনের জিম্মায় রাখা হবে। তারা সুষ্ঠু সমাধান দিবি বলে মনে করি।