রবিবার, ১৫ Jun ২০২৫, ০৯:০১ অপরাহ্ন

সর্বশেষ সংবাদ :
ভান্ডারিয়ায় জামরুল গাছ থেকে গৃহবধূর ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার রাজাপুরে সড়ক দুর্ঘটনায় দু’জন নিহত আইনকে বৃদ্ধাঙ্গুলি দেখিয়ে ভান্ডারিয়ায় অতিরিক্ত টোল আদায় ফেসবুকে স্ট্যাটাসের প্রতিবাদ করায় মৎস্যজীবী দলের আহ্বায়ককে কোপানোর অভিযোগ ভান্ডারিয়ায় জাতীয় পার্টি (জেপি)’র ১০ নেতার পদত্যাগ ভান্ডারিয়ায় জিয়াউর রহমানের শাহাদাত বার্ষিকী পালিত কাউখালীতে জমি জমা বিরোধের জেরে প্রতিপক্ষের হামলায় নারী নিহত কাউখালীতে ভিজিটি চাল বিতরণে সুবিধা ভোগীদের কাছে থেকে অর্থ আদায়ের অভিযোগ ভান্ডারিয়ায় রেড ক্রিসেন্ট সোসাইটি ও দূর্যোগ ঝুঁকি হ্রাস কমিটির সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষর ভান্ডারিয়ায় ৩ দিন ব্যাপী ভূমি মেলার উদ্বোধন ভান্ডারিয়ায় ধাওয়া ইউপি সদস্যদের অপসারণ দাবিতে মানববন্ধন ভান্ডারিয়ায় ইউপি চেয়ারম্যান ও মেম্বার অপসারণের দাবিতে মানববন্ধন কাউখালীতে প্রাণিসম্পদ অধিদপ্তরের বিভিন্ন প্রকল্পের উদ্যোগে উপকরণ বিতরণ উপার্জনক্ষম প্রতিবন্ধী মেয়ে খুন! দিশেহারা পরিবার ভান্ডারিয়ার প্রতিবন্ধী যুবতীর হাত-পা-মুখ বাঁধা মরদেহ টঙ্গী থেকে উদ্ধার, বাড়ির মালিক আটক ভান্ডারিয়ায় বিস্ফোরক মামলায় তিন নেতা কারাগারে ভান্ডারিয়া স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে পরিস্কার পরিচ্ছন্নতা অভিযান ভান্ডারিয়ায় এসএসসি পরীক্ষার উত্তরপত্র দেড় ঘণ্টা পর পরীক্ষার্থীর বাড়ি থেকে উদ্ধার! দুই কক্ষ পরিদর্শক বহিস্কার ভান্ডারিয়ায় মাসিক আইন শৃঙ্খলা বিষয়ক সভা অনুষ্ঠিত Best Gender Hookup Websites | FreeHookupsSites
কাউখালীতে কাজী হারুন অর রশিদ সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের কোমলমতী শিক্ষার্থীরা জরাজীর্ণ ভবনে পাঠদান করছে

কাউখালীতে কাজী হারুন অর রশিদ সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের কোমলমতী শিক্ষার্থীরা জরাজীর্ণ ভবনে পাঠদান করছে

oplus_0

কাউখালী (পিরোজপুর) প্রতিনিধি।
পিরোজপুরের কাউখালীতে একটি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের কোমলমতী শিক্ষার্থীরা জরাজীর্ণ ভবনে জীবনের ঝুঁকি নিয়ে পাঠদান করতে বাধ্য হচ্ছেন।
সরেজমিনে বুধবার (৭ মে) উপজেলা সদর ইউনিয়নের কাজী হারুন অর রশিদ সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় গিয়ে দেখা গেছে, বিদ্যালয়টি ১৯৮৫ সালে স্থাপিত হলেও ভবনের সমস্যা রয়েই গেছে। বর্তমানে ১৬৮ জন শিক্ষার্থী রয়েছে। প্রাক প্রাথমিক শ্রেণীতে ২৫ জন, প্রথম শ্রেণীতে ২০ জন, দ্বিতীয় শ্রেণীতে ২২ জন, তৃতীয় শ্রেণীতে ৩৩ জন, চতুর্থ শ্রেণীতে ৩১ জন ও পঞ্চম শ্রেণীতে ৩৭ জন শিক্ষার্থী রয়েছে। বিদ্যালয়টিতে জরাজীর্ণ ভবনে কোমলমতী শিক্ষার্থীরা জীবনের ঝুঁকি নিয়ে পাঠদান করছেন। ভবনের প্লাস্টার ভেঙ্গে পড়ে শিক্ষক সহ ছাত্র-ছাত্রীরা মাঝেমাঝে আহত হচ্ছে। জরাজীর্ণ ভবনে কোমলমতী শিক্ষার্থীদের বিদ্যালয়ে পাঠিয়ে অভিভাবকরা টেনশনে থাকে। ঘূর্ণিঝড় রেমালের আঘাতে বিদ্যালয়টি অনেক ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে। প্রয়োজনীয় আসবাবপত্র নষ্ট হয়ে গেছে। বর্তমানে শ্রেণিকক্ষের অভাবে বাধ্য হয়ে ঝুঁকিপূর্ণ ভবনে ক্লাস নিতে বাধ্য হচ্ছে শিক্ষকরা। বিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী মাহি আক্তার ও নিবির কুন্ড বলেন জরাজীর্ণ ভবনে পাঠদান করতে আমাদের খুবই ভয় হয়। আমরা সবসময় আতঙ্কে থাকি। ছাত্র অভিভাবক ফারজানা মুনমুন জানান, ঝুঁকিপূর্ণ ভবনে আমাদের ছেলেমেয়েরা উক্ত বিদ্যালয় জীবনের ঝুঁকি নিয়ে লেখাপড়া করে। আমরা সব সময়ই আতঙ্কে থাকি। এছাড়া বিদ্যালয়ের গভীর নলকূপটি দীর্ঘদিন যাবত অচল। ছেলে-মেয়েদের পানি খেতে খুবই সমস্যা হচ্ছে।
বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক বিথীকা সাহা জানান, অফিস কক্ষসহ প্রাক প্রাথমিক শ্রেণীকক্ষ খুবই ঝুঁকির ভিতরে রয়েছে। মাঝে মাঝে প্লাস্টার খসে পড়ছে।আমার কাঁধের পাশে দুইবার প্লাস্টার ধসে পড়েছে। জরুরী ভিত্তিতে ভবন মেরামত দরকার।যেকোনো সময় বড় ধরনের দুর্ঘটনা ঘটে যেতে পারে। এর দায়ভার কে নেবে?
উপজেলা প্রাথমিক শিক্ষা অফিসার মনিবুর রহমান জানান, উক্ত বিদ্যালয়টি আমি সরেজমিনে দেখা হয়েছে। সংশ্লিষ্ট ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষকে ভবনের ব্যাপারে অবহিত করেছি। আশা করি অবিলম্বেই সমস্যার সমাধান হয়ে যাবে।

নিউজটি আপনার বন্ধুদের সাথে শেয়ার করুন










© All rights reserved © 2019 pirojpursomoy.com
Design By Rana