মঙ্গলবার, ০৬ Jun ২০২৩, ০৬:৩২ পূর্বাহ্ন
কেন্দ্রীয় ছাত্রলীগের ৩২ নেতার বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিয়েছে ছাত্রলীগ। অভিযোগ প্রমাণিত হওয়ায় ২১ নেতাকে সংগঠন থেকে অব্যাহতি দেওয়া হয়েছে। এ ছাড়া আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে ১১ নেতাকে অব্যাহতি দিয়ে পদ শূন্য ঘোষণা করা হয়েছে।
অব্যাহতি পাওয়া নেতাদের কেউ বিবাহিত, মাদক কারবারি, চাকরিজীবী ও ছাত্রদলের রাজনীতির সঙ্গে জড়িত থাকার অভিযোগ ছিল। পরে যাচাই-বাছাই করে যোগ্যদের এসব পদে পদায়ন করা হবে।
গতকাল মঙ্গলবার (১৭ ডিসেম্বর) রাতে ছাত্রলীগের কেন্দ্রীয় কমিটির ভারপ্রাপ্ত সভাপতি আল নাহিয়ান খান জয় ও সাধারণ সম্পাদক লেখক ভট্টাচার্য স্বাক্ষরিত এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এসব তথ্য জানানো হয়। ছাত্রলীগের একটি অংশ দীর্ঘদিন ধরে বিতর্কিত এসব নেতাকে বাদ দিতে আন্দোলন চালিয়ে আসছিল।
অভিযোগের ভিত্তিতে অব্যাহতি পাওয়া ২১ ছাত্রলীগ নেতা হলেন ছাত্রলীগের কেন্দ্রীয় সহসভাপতি তানজিল ভূঁইয়া তানভির, আরেফিন সিদ্দিক সুজন, আতিকুর রহমান খান, বরকত হোসেন হাওলাদার, শাহরিয়ার কবির বিদ্যুৎ, সাদিক খান, সোহানী হাসান তিথী, মুনমুন নাহার বৈশাখী, আবু সাঈদ, রুহুল আমিন, রাকিব উদ্দিন, সোহেল রানা ও ইসমাইল হোসেন তপু।
দপ্তর সম্পাদক আহসান হাবীব, ধর্মবিষয়ক সম্পাদক তাজ উদ্দীন, উপদপ্তর সম্পাদক মমিন শাহরিয়ার ও মাহমুদ আব্দুল্লাহ বিন মুন্সী; উপসাংস্কৃতিক সম্পাদক বি এম লিপি আক্তার ও আফরিন লাবনী, সহসম্পাদক সামিয়া সরকার ও রনি চৌধুরী।
এ ছাড়া স্বেচ্ছায় আবেদনের ভিত্তিতে অব্যাহতিপ্রাপ্ত ১১ নেতা হলেন সহসভাপতি এস এম তৌফিকুল হাসান সাগর, আমিনুল ইসলাম বুলবুল, বি এম শাহরিয়ার হাসান, হাফিজুর রহমান ও এস এম হাসান আতিক। স্বাস্থ্যবিষয়ক সম্পাদক শাহারিয়ার ফেরদৌস, উপস্বাস্থ্য সম্পাদক রাতুল সিকদার ও শাফিউল সজীব; উপপ্রচার সম্পাদক সিজাদ আরেফিন শাওন, উপপাঠাগার সম্পাদক রুশী চৌধুরী ও সহসম্পাদক আঞ্জুমান আরা অনু।