শনিবার, ২৭ Jul ২০২৪, ০৭:০৫ পূর্বাহ্ন
ভান্ডারিয়া প্রতিনিধিঃ মেঘনা নদীতে রোববার রাতে ঢাকা থেকে পিরোজপুরের ভান্ডারিয়াগামী এবং বরিশাল থেকে ঢাকাগামী দুইটি লঞ্চের মধ্যে সংঘর্ষের ঘটনায় পিরোজপুর সদর উপজেলার হুলারহাট লঞ্চঘাট থেকে এমভি ফারহান-৯ লঞ্চসহ এর মাস্টার আব্দুল হামিদ ও সুকানি খন্দকার আফতাব আলীকে আটক করে পুলিশ পাহাড়ায় লঞ্চটি চালিয়া শেষ ষ্ট্রেশন ভান্ডারিয়ায় যাত্রী নামানর পড়ে মাস্টার ও সুকানিকে পিরোজপুর থানায় নিয়ে যাওয়া হয়। আটককৃত হামিদের বাড়ি চট্টগ্রামের সন্দীপ উপজেলায় এবং আফতাবের বাড়ি ঢাকার উত্তর বাড্ডায়। বিআইডব্লিইটিএ থেকে সহযোগীতা চাওয়ার পর তাদেরকে আটক করে পুলিশ।
ঘন কুয়াশার কারণে গতকাল রোববার রাতে বরিশালের মেহেন্দিগঞ্জ উপজেলার মেঘনা নদীর মাঝের চর এলাকায় বরিশাল থেকে ঢাকাগামী কীর্তনখোলা-১০ এবং ঢাকা থেকে পিরোজপুরের ভান্ডারিয়াগামী ফারহান-৯ লঞ্চের মধ্যে সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে। এতে কীর্তনখোলা-১০ লঞ্চের দুই যাত্রী নিহত এবং আরও অন্তত আটজন আহত হয়। এ ঘটনায় বিআইডব্লিইটিএ একটি তদন্ত কমিটি গঠন করেছে।
ভান্ডারিয়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা এস. এম. মাকসুদুর রহমান বলেন লঞ্চের মাষ্টার ও সুকানিকে পিরোজপুর থানা পুলিশ আটক করে যাত্রীদের ভান্ডারিয়া ঘাটে নামিয়ে মাস্টারও সুকানিকে পিরোজপুর থানায় নিয়ে যায়। লঞ্চ ভান্ডারিয়া থানা পুলিশের হেফাজতে রেখে যায়। বিআইডব্লিইটি এর নির্দেশনা না পাওয়া পর্যন্ত ভান্ডারিয়া লঞ্চঘাটে পুলিশের পাহাড়ায় থাকবে।