মঙ্গলবার, ১৩ মে ২০২৫, ১০:৩১ পূর্বাহ্ন
গাজী আবুল কালাম,ইন্দুরকানী(পিরোজপুর)প্রতিনিধি
ইন্দুরকানীতে বন্ধ হয়নী ক্ষুদ্রঋণের কিস্তি আদায় ২৩ মার্চ সোমবার ও ২৪ মার্চ মঙ্গলবার তারা এ উপজেলায় বিভিন্ন সমিতি থেকে কিস্তি আদায় করেছে। যদিও প্রসাশন থেকে লোক জমায়েত নিষিদ্ধ তথাপিও এনজিও গুলো তাদের কিস্তির কার্যক্রমবন্ধ করেনি। উপজেলার অনেক অসহয় পরিবার বিভিন্ন এনজিও থেকে ঋণনিয়ে চলছে। দেশে করোনা ভাইরাসের কারোনে সব কিছু বন্ধ হলেও এজিওরা গ্রাহকদের চাপদিয়ে টাকা আাদায়করছে বলে অভিযোগ করেন আয়শা নামের একজন ঋণ গ্রহিত্ াআলাউদ্দিন নামের এক ঋণগ্রহিতা জানান যেসময় থমকে গেছে সারা দেশ মানুষ ঘরছেড়ে বাহির হতে পারছেনা খেটে খাওয়া মানুষ কোন কাজ করতে পারছেনা তখন কেমন করে এনজিও গুলো ঋণের কিস্তির জন্য চাপ প্রয়োগ করছে।দেশের বিভিন্ন অঞ্চলে খবরের কাগজের মাধ্যমে দেখায়ায় ক্ষুদ্র ঋণের কিস্তি আদায় বন্ধ করেছে তখন এ উপজেলার সকল এনজিও তাদের কিস্তি আদায় করছে। সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে অনেক সচেতন মানুষ ক্ষুদ্র ঋণের কিস্তি শিথিল করতে বললেও কোন এনজিও এবিষয়ে গুরুত্ব মনেকরেনি। এমনকি মাইক্রোক্যেডিট রেগুলেটরি কমিমনের তরফ থেকে জোরালো কোন পদক্ষেপ দেখা যায়নি। দু একটি পত্রিকায় ঋণ আদায় বন্ধ করার নির্দেশ দেখাগেলেও এনজিও গুলো পাত্তা দেয়নি মোটেও। সাধারণ খেটে খাওয়া অসহয় মানুষ গুলো কোথায় যাবে কিখাবে পরিবার পরিজননিয়ে দেখার কেউ নেই।এবিষয়ে উপজেলার রিক, বুরো বাংলা, আশা,গ্রামীন সহ কয়েকটি এনজিওর সাথে যোগাযোগকরলে তারা জানান আমাদের কাছে এমন কোন নির্দেশ আসেনাই যে কিস্তি আদায় করা যাবেনা। উপরের নির্দেশ এলেই আমরা আর কিস্তি আদায় করবোনা। উপজেলার এক ঋণ গ্রহিতা বলেন আগামী সপ্তাহ থেকে যদি ঋণ আদায় বন্ধ নাকরে তবে করোনা ভাইরাছে নয় কিস্তি আতংকে অনেকেই মারাযাবে। এব্যাপরে মাননীয় প্রধান মন্ত্রী শেখ হাছিনার সুদৃষ্টি কামনা করেন।