সাঈদুর রহমান রিমনকে নিয়ে একটি কুচক্র মহলের ষড়যন্ত্রে লিপ্ত হয়েছেন শুধু তাই নহে সাঈদুর রহমান রিমন সহ তার পরিবারকে হত্যার চেষ্টা চালাচ্ছেন সেই দিলিপের চক্রটি! সাঈদুর রহমান রিমন ১১টি জাতীয় পুরস্কার প্রপ্ত সাংবাদিক। দেশ সেরা অনুসন্ধানী সাংবাদিক হিসেবে অনেক আগেই স্বীকৃতি পেয়েছেন তিনি। সাঈদুর রহমান রিমন শুধু সাংবাদিকতাই নহে তার সম্পাদনায় এখনও একাধিক পত্রিকা বাজারে চলমান রয়েছে। সে শুধু সাংবাদিকতায় দক্ষ নহে সে সম্পাদনায়ও অনেক অভিজ্ঞ। সাঈদুর রহমান রিমন শুধু সাংবাদিক নহে সে সাংবাদিক নেতাও বটে। ৭২ থেকে সাঈদুর রহমান রিমন সাংবাদিকতা শুরু করেছেন । সে একজন দক্ষ অনুসন্ধানী সাংবাদিক তার প্রতিটি সংবাদ বাংলাদেশে আলোচনায় এসেছে, অত্যন্ত দক্ষ একজন অনুসন্ধানী সাংবাদিক যার কলমের লিখনি এতোটাই দাঁড়ালো যে তার প্রতেকটি রিপোর্টিং এতে সফলতা পেয়েছেন শুধু মাত্র দক্ষতার কারনে, দক্ষতা আছে বলেই সফলতা পেয়ছেন, দক্ষতার ফলেই তিনি ১১ টি জাতীয় পুরস্কার পেয়ছেন দেশ সেরা অনুসন্ধানী সাংবাদিক হিসেবে স্বীকৃতি পেয়েছেন তিনি।
এক বৃদ্ধার গল্প বলি শুধু মাত্র বাংলাদেশ প্রতিদিন পত্রিকায় সাইদুর রহমান রিমন এর সংবাদ পাঠ করে সাঈদুর রহমান রিমনের এতোটাই অন্ধ বক্ত হয়েছিলেন ঐ বৃদ্ধা তার ২ সন্তান ও সাইদুর রহমান রিমনকে আরেক সন্তান দাবী করে তার সমস্থ সম্পতি সমান ভাগে ভাগ করে লিখে দিয়ে ছিলেন সাঈদুর রহমান রিমনকে বললেন সম্পদের ভাগ নিতে সাঈদুর রহমান রিমন সেই বৃদ্ধাকে বুকে জড়িয়ে ধরে বললেন বাবা আমার কিছুর লাগবেনা আপনার ভালবাসা আমাকে মুগ্ধ করে দিয়েছে বলে সাঈদুর রহমান রিমন আজও কখন সেই বৃদ্ধার মৃত্যুর পরেও বিশাল সম্পদের দাবী করেনি। বরন সাঈদুর রহমান রিমন বলেছেন এটাই আমার সাংবাদিকতার সফলতা যে আমি পাঠকের আপন হতে পেরেছি। আপনাদের মতোন দিলিপ কুচক্র মহল হলে একটি কানা কড়িও ছাড় দিতেন না! অথচ বিশাল সম্পদ বিক্রি করলে কয়েক কোটি টাকার মালিক হতো সাঈদুর রহমান রিমন। তিনি এতো বছর সাংবাদিকতা করেন তিনি আজও ঢাকা শহরে একটি বাড়ি করেনি নেই তার ব্যাংকে বিশাল অর্থ। সাঈদুর রহমান রিমনকে নিয়ে লিখলে বছরের পর বছর লিখা যাবে তার অভিজ্ঞতা, ঊদারতা, সাংবাদিকতা, সম্পাদনা নিয়ে তবে লিখনি শেষ হবেনা।
ব্যক্তি সাঈদুর রহমান রিমনকে ব্যবহার করে অসংখ্য পত্রিকার মালিক, সম্পাদক ও সাংবাদিক কোটি কোটি টাকার মালিক হয়ে গেছেন আপনার মতোন দিলিপ তারাও কিন্তু সাঈদুর রহমান রিমন সততার কারনে নিজের সততা আর আদর্শ বিক্রি করেনি বলে গাড়ি বাড়ির মালিক হয়নি! আজকাল কিছু তথাকথিত দিলিপ মার্কা মাফিয়ার পত্রিকা ও মিডিয়াতে দেখি সাঈদুর রহমান রিমনকে নিয়ে লিখে তাদের জন্মের আগে সাঈদুর রহমান রিমন সাংবাদিকতার জগতে সাংবাদিকতা গুরু করেছিলেন, সাঈদুর রহমান রিমন ১১ টি জাতীয় পুরস্কার পেয়েছেন, পাঠক সহ সাইদুর রহমান রিমনকে নিয়ে যারা লিখছেন তাদের কাছে আমার প্রশ্নো? তারা কয়টি পুরস্কার পেয়েছেন? তারা আদকী সাংবাদিক, তারা আদকী কখন সাংবাদিকতার স্বীকৃতি পাবেন কিংবা তাদের বাকি জীবন দশায় কি সাংবাদিকতার স্বীকৃতি পাবেন? আমি হলফ করে বলতে পারি দিলিপ মারতকা হলুদ মিডিয়া কখন সাংবাদিকতার স্বীকৃতি পাবে না! সাঈদুর রহমান রিমন এর সাংবাদিক ছাত্র রয়েছে বাংলাদেশ কয়েক হাজার। তার কাছে অনেক বড় বড় সাংবাদিক এসে তাকে গুরু মেনে সাংবাদিকতার পূর্ণতা শিখে গেছেন গল্প নহে বাস্তবে কাছ থেকে দেখা।
সাঈদুর রহমান রিমনকে নিয়ে ষড়যন্ত্র করা যায় তবে সফলতা পাওয়া যায় না। আজ পর্যন্ত বিভিন্ন মামলা দিয়ে দমিয়ে রাখার চেষ্টা করেছেন অসংখ্য কুচক্র মহল কিন্তু পারেনি! বিভিন্ন ভাবে হামলা করে সাইদুর রহমান রিমনকে হত্যার চেষ্টা করা হয়েছে এতেও ব্যর্থ হয়েছেন অসংখ্য কুচক্রমহল! মামলা হামলা সাঈদুর রহমান রিমন এর জীবনে এটা নতুন কিছু নহে। এখন দেখছি কিছু দিলিপ প্রোডাক্ট হলুদ মিডিয়া সাঈদুর রহমান রিমনকে নিয়ে লিখে চরিত্রহীন, ধান্দবাজ ৭২ রে শুরু করা সাংবাদিকতা এতো বছর কেহ লিখেনি কিন্তু এখন লিখছেন কেন? উত্তর হলো হলুদ মিডিয়া ও সাংবাদিকতার জন্ম আগে থেকে থাকলেও তা আগে প্রকাশ পায়নি বিগত ৫/৭ বছর ধরে মুর্খ ও অভিজ্ঞতা বিহীন কিছু অনলাইন মিডিয়া দিলিপ মার্কা প্রোডাক্ট বাহির হওয়ার কারনে তাদের মুখ গুলি প্রকাশ হচ্ছে তাদের জন্মটাও বেশি দিন আগ থেকে নহে তারা লেকচার দেন আমি অনেক বছর সাংবাদিকতা করি আসলে না তারা নৈব্য সাংবাদিক তারা মুর্খ নৈব্য মিডিয়ার মালিক তারা হলুদ সাংবাদিকতা সৃষ্টিকারী। বলতে গেলে যেমনঃ- সংগ্রামের আগেই রাজাকার পূর্ব পাকিস্তানে ছিল মানে বাংলাদেশে তাদের জন্ম অনেক আগেই হয়েছিল কিন্তু সংগ্রাম শুরু হওয়ার পরেই রাজাকার আসলে কারা তাদের মুখ প্রকাশ পায় ঠিক তেমনি বাংলাদেশে একটি দিলিপের মতোন কিছু মাফিয়া চক্র নিজেদের অপকর্ম ঢাকতে বড় বড় মাফিয়া কোম্পাণী গুলি বাংলাদেশ সরকারের ভেট টেক্স ফাঁকি দিয়ে নিজেদের কালো টাকার পাহাড় গড়তে নিজেরাই কিছু হলুদ সাংবাদিকদেরকে সম্পাদক বানিয়ে বিশাল মিডিয়ার রাজ্যে বসবাস করছেন টাকার বিনিময়ে! শুধু তাই নহে বাংলাদেশ সহ বিশ্বের কাছে অবৈধ যেই সব ব্যবসা সেই সব ব্যবসাও করে যাচ্ছেন শুধু মাত্র হলুদ মিডিয়াকে পুজি করে! তাদের বিরুদ্ধে সরকার ও প্রশাসন কথা বলতে গেলে তারাই আবার কখন কখন সরকারের গলা টিপে ধরেন শ্বাসরোধ করার জন্যে! সাঈদুর রহমান রিমনকে বিতকৃত করার জন্যে মিথ্যা সংবাদ প্রকাশ করে লিখেছেন দিলিপ এর হলুদ মিডিয়া প্রোডাক্ট, কিছু বিত্তশালীকে টার্গেট করে সংবাদ প্রচার করেন সাঈদুর রহমান রিমন আমি তাদের এই লিখনির জবাব দিয়ে বলতে চাই মেজর সিংহা হত্যার মূল রহস্য উদ্ঘাটন, একাধিক জঙ্গি সংগঠন এর রহস্য, লামায় রোহিঙ্গা নেতা হত্যার রহস্য, পার্বত্য চট্টগ্রামে সেনাবাহিনীদেরকে গিলে খাওয়ার নীল নকশার রহস্য উদ্ঘাটন করার পরে সব গুলি পদক্ষেপ নিয়েছিলের বাংলাদেশ সরকার ও প্রশাসন এই গুলিতে কি বিত্তশালীরা টার্গেট ছিলো নাকি তাদের মা মাসিরা টার্গেটে ছিলেন, পাঠক ক্ষমার দৃষ্টিতে দেখবেন লুংড়া ভাষা ব্যবহার করার জন্যে।
সাগর রুমীর মতোই সাঈদুর রহমান রিমন সহ তার পরিবারকে হত্যা করতে ঘুরছেন সেই হলুদ মিডিয়ার দিলিপের একটি চক্র ইতি মধ্যে বসুন্ধরার সাঈদুর রহমান রিমন এর বাসার দাড়োয়ানের কাছে 01614367140 এই নাম্বারটি দিয়ে নিজেকে তমাল পরিচয় দিয়ে আসলে সে তমাল নহে তার নাম হলো শাহাদাত সাজ্জাদ। সাঈদুর রহমান রিমন কখন বাসায় আসেন কখন বাহির হোন সেই খবরাখবরের জন্যে টাকা দিয়ে বলেন সব খবরাখবর দিলে আরও টাকা দেবেন বলে যায়। সিসি টিভির ফুটেজে ঐ ব্যক্তির চেহারা মাথায় ক্যাপ পরার কারনে পুরেও পুরি না আসলেও তার ফোন নাম্বার দিয়ে তার পুরো পরিচয় বাহির করা হয়েছে।
দিলিপ প্রোডাক্টদেরকে বলছি আপনারা হয়তো জানেন না সাঈদুর রহমান রিমন যেই এলাকায় থাকেন সেই এলাকার কুকুর গুলিও সাঈদুর রহমান রিমন এর পোষা ও বক্ত হয়ে যায়, কুকুর গুলিও বেইমানী করেনা এটি একটি আল্লাহ আলাদা মৌজেজা দান করেছেন তাকে।
আমি আবারও বলব সাঈদুর রহমান রিমন এর জন্যে বাংলার বুকে কয়েক হাজার সাংবাদিক জীবন দিতে প্রস্তুত আছেন আর পাঠক এর কথা যদি বলি কয়েক লাখ পাঠক আছেন। রাস্তায় নামার কথা যদি বলি তাহলে শুধু সাংবাদিক ও সম্পাদক কয়েক লাখ মাঠে নামবেন এমন নজরবিহিন ঘটনা এর আগেও হয়েছে চট্টগ্রামের হুইপের মামলা সহ একাধিকবার। আমি আবারও হুশিয়ার করে দিতে চাচ্ছি সাবধান এটা সাইদুর রহমান রিমন বাংলার সাংবাদিক ও সম্পাদক’’সহ পাঠকদের প্রাণ। পিছনে পিছনে যারা ক্ষতি করতে ঘুরে তারা খেলোয়ার না যারা খেলে তারা ঘোষণা দিয়ে খেলে, আর আপনারাও ভালো করে জানেন নবাব ( সাংবাদিকতার জগতের সিজুর দৌলা – সাঈদুর রহমান রিমন ) কে প্রকাশে ঘোষণা দিয়ে হত্যা করা যাবেনা তাই হিজড়াদের মতোন পিছনে পিছনে হত্যার নীল নকশার ছক আকছেন। আপনারা খেলতে এসেছেন আর আমরা সেই সব খেলাদুলা অনেক আগেই ছেড়ে দিয়েছি। আর দিলিপ সাহেব খেলোয়ার হলে পিছনে পিছনে নহে ঘোষণা দিয়ে আসেন মাঠে দেখি কনসা বাপ কা বেটা, কনসা মা কা দুধ পিলা আপ লোক। সাঈদুর রহমান রিমন দেশ ও দশের জন্যে নিজের কলম ব্যবহার করেন মাফিয়াদের কালো হাত ভাঙ্গেন নিজে মাফিয়া হতে নহে এই দেশে সাঈদুর রহমান রিমন এর মতোন সাংবাদিক আছে বলে বস্তুনিষ্ঠ সংবাদ প্রচার জাতী পায়, এখনো মূল ধরার সাংবাদিকতা টিকে আছে যেই দিন আপনার মতোন দিলিপ মার্কায় মিডিয়া গুলি হবে সেই দিন আর শুধু মিডিয়া শব্দটির ব্যবহার হবেনা আগে ব্যবহার হবে হলুদ শব্দটি হবে হলুদ মিডিয়া।