মঙ্গলবার, ১৩ মে ২০২৫, ০২:২৪ অপরাহ্ন
ইফতারের পর চায়ের সঙ্গে বিশ্ববিদ্যালয়ের ছা’ত্রীকে নে’শার ও’ষুধ খাওয়ায় খালা সুমি বেগম। এরপর ওই ছাত্রী অ’জ্ঞান হয়ে পড়লে নিজের স্বামী কয়েসকে দিয়ে ধ’র্ষণ করায়। আর নিজে ওই ধ’র্ষণের চিত্র মো’বাইল ফোনে রে’কর্ড করে রাখে। সিলেটের জৈন্তাপুরে এমন ঘটনা ঘটেছে। পরে চেতনা ফিরে আসলে চিৎ’কার করে ওঠে ওই ত’রুণী। এসময় কয়েছ আহমদ তার মুখ চেপে ধরে।
পুলিশ জানায়, পরে ওই ত’রুণীর বাবা এসে তাকে উদ্ধার করে নিয়ে যান এবং আত্নীয় স্বজনের পরামর্শে সিলেট এম.এ.জি ওসমানী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের ওসিসিতে ভর্তি করেন। পরে ৪ মে এই বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রী নিজে বা’দী হয়ে জৈন্তাপুর থা’নায় একটি মা’মলা দায়ের করে। র্যা’ব-৯ এর সহযোগিতায় শুক্রবার মধ্যরাতে সিলেট থেকে কয়েছ আহমদ সহ ও তার স্ত্রী সুমি বেগম কে আ’টক করে।
জৈন্তাপুর মডেল থা’নার ভা’রপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) শ্যামল বনিক বলেন, আ’সামীরা এই অ’পরাধের কথা স্বী’কার করেছে। আমরা তাদের ধ’র্ষণ মা’মলায় গ্রে’প্তার দেখিয়ে আ’দালতে প্রেরণ করেছি। নেত্রী সুমি বেগম দীর্ঘদিন ধরে প’র্নোগ্রাফির সঙ্গে সম্পৃক্ত বলে পুলিশ জানিয়েছে। পু’লিশের জিজ্ঞাসাবাদে সে প’র্নোগ্রাফির জন্যই বিশ্ববিদ্যালয় ছা’ত্রীকে কৌ’শলে বাড়িতে ডেকে এনে ধ’র্ষণ ও মো’বাইলে ভি’ডিও করার কথা স্বী’কার করেছে। অন্যদিকে ধ’র্ষণ মা’মলার প্রধান আ’সামি কয়েস আহমদ ভারতের নি’ষিদ্ধ জু’য়া তীর খেলাসহ নানা অ’পকর্মের সঙ্গে জড়িত।
সুত্র bd24live.com