শনিবার, ২৭ সেপ্টেম্বর ২০২৫, ০২:২৭ পূর্বাহ্ন

সর্বশেষ সংবাদ :
পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচন না হলে আরেকটি স্বৈরাচারী শেখ হাসিনা সরকার জন্ম নিবে ভাণ্ডারিয়ায় গৃহবধূর মরদেহ উদ্ধার, মৃত্যু নিয়ে রহস্য, স্বামী পলাতক বিএনপি সবসময়ই ধর্মীয় সম্প্রীতিতে বিশ্বাস করে -মাহমুদ হোসেন পিরোজপুর শিক্ষককে হাতুড়িপেটা, বিএনপি নেতা গ্রেপ্তার কাউখালীতে মা ইলিশ সংরক্ষণ অভিযান উপলক্ষে জনসচেতনতা ও প্রস্তুতিমূলক সভা অনুষ্ঠিত ভান্ডারিয়ায় স্বাস্থ্য ও পুষ্টি বিষয়ক কর্মশালা পিরোজপুরে হত্যা মামলায় ৩ জনের যাবজ্জীবন নেছারাবাদে সাবেক ইউপি চেয়ারম্যানের বিরুদ্ধে লোহার পুল ও প্রকল্পের টাকা আত্মসাতের অভিযোগ মঠবাড়িয়ায় ঘরের মেঝেতে পড়ে ছিল গৃহবধূর লাশ, স্বামী ও শ্বশুর আটক পিরোজপুর জেলা বিএনপির আংশিক আহবায়ক কমিটি ঘোষণা কাউখালীতে মন্ডপগুলোতে চলছে দুর্গা পূজার শেষ মুহূর্তের প্রস্তুতি পিরোজপুরে সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ও আহতদের পরিবারকে আর্থিক সহায়তা প্রদান নেছারাবাদে ২৬ জন শিক্ষকের বিদায় সংবর্ধনা পিরোজপুরে পিয়ার পদ্ধতিতে নির্বাচনের বিরুদ্ধে বিএনপির নেতাকর্মীদের বিক্ষোভ মিছিল ভান্ডারিয়ায় ঋণের বোঝা মাথায় নিয়ে নদীতে জাল ফেলছে জেলেরা! মিলছে না কাঙ্খিত ইলিশ পিরোজপুর ফেডারেল সাংবাদিক ইউনিয়ন এর কমিটি গঠন: সোহাগ সভাপতি, মিঠু সম্পাদক কাউখালীতে অপহরণের তিন মাস পর সপ্তম শ্রেণীর স্কুল ছাত্রী উদ্ধার কাউখালীতে জেলের মরদেহ উদ্ধার ইউনিয়ন বিএনপির সেক্রেটারীকে প্রাণ নাশের হুমকির প্রতিবাদে সংবাদ সম্মেলন ভাণ্ডারিয়া শাহাবুদ্দিন কামিল মাদ্রাসায় আলিম শ্রেণীর প্রথম ক্লাস উপলক্ষে দোয়া ও আলোচনা সভা
পরকীয়ার জেরে হত্যা করে চাচি, লাশ গুম করে চাচা

পরকীয়ার জেরে হত্যা করে চাচি, লাশ গুম করে চাচা

কুমিল্লার নাঙ্গলকোটে চাচির সাথে পরকীয়ার জেরে হত্যা করা হয় মো. জিয়াউল হক (৩০) নামের এক যুবককে। জিয়াউল হক উপজেলার দক্ষিণ শাকতলী গ্রামের আবদুল মুন্সি বাড়ির হুমায়ুন কবিরের ছেলে। তাকে হত্যা করে চাচি, লাশ গুমে সহযোগিতা করে চাচা।

নিহতের মরদেহ সেপটিক ট্যাঙ্কি থেকে উদ্ধার করে রবিবার ময়নাতদন্তের জন্য কুমিল্লা মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল মর্গে পাঠানো হয়েছে।

পুলিশ ও স্থানীয় সূত্র জানায়, নিহত জিয়া ও তার আপন চাচা বাছির উদ্দিন বাহরাইনে একইসঙ্গে কাজ করতেন। দুই বছর পূর্বে বাড়িতে এসে চাচা বাছির উদ্দিনের স্ত্রী মোর্শেদা বেগমের সাথে পরকীয়ায় জড়িয়ে পড়ে জিয়া। এর মধ্যে গত ফেব্রুয়ারি মাসে বাড়ি আসেন চাচা বাছির। চাচা বাড়িতে আসার পরও পরকীয়া আসক্তি কমাতে না পেরে চাচির উপর জবরদস্তি করতে থাকেন জিয়া। একপর্যায়ে বিরক্ত হয়ে জিয়াকে খুনের সিদ্ধান্ত নেন চাচি। ঈদের পরদিন বুধবার সন্ধ্যায় জিয়াকে নিজ বাড়িতে ডেকে নেয় চাচি। পরে মোর্শেদার শয়নকক্ষে রাত ১১টার সময় জিয়ার অণ্ডকোষ চেপে ধরে ও গলায় ওড়না পেঁচিয়ে হত্যা করে। স্বামী বাছিরের সহযোগিতায় লাশ সেপটিক ট্যাংকে লুকিয়ে রাখে। এ ঘটনায় মোর্শেদা বেগমকে আটক করে পুলিশ হেফাজতে নেয়া হলেও তার স্বামী বাছির পলাতক রয়েছে।
নাঙ্গলকোট থানার ওসি বখতিয়ার উদ্দিন চৌধুরী ঘটনার সত্যতা স্বীকার করে বলেন, নিহতের পরিবারের পক্ষ থেকে নিখোঁজ জিয়াউল হকের সন্ধান চেয়ে থানায় একটি জিডি করা হয়। ওই জিডির সূত্র ধরে অনুসন্ধানে জানতে পারি জিয়ার আপন চাচি মোর্শেদার সাথে তার পরকীয়া ছিল। এর জের ধরে জিয়াকে হত্যা করা হয়। প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে জিয়াকে হত্যার বিষয়টি স্বীকার করেছে মোর্শেদা বেগম। স্বামী বাছিরকে সাথে নিয়ে একটি পরিত্যক্ত সেপটিক ট্যাংকিতে তার লাশ গুম করা হয়।

সূত্রঃ বিডি-প্রতিদিন

নিউজটি আপনার বন্ধুদের সাথে শেয়ার করুন










© All rights reserved © 2025 pirojpursomoy.com
Design By Rana