শুক্রবার, ২৬ সেপ্টেম্বর ২০২৫, ০২:১১ অপরাহ্ন
“ভান্ডারিয়া ওএমএস এর চাল কম দেওয়ার অভিযোগ” শিরোনামে প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ জানিয়েছে ডিলার মো. বারেক শরীফ। তিনি জানান এ খবরের কোন সত্যতা নেই, একটি মহল আমাকে হেওপ্রতিপন্ন করার জন্য স্বরযন্ত্র করেছে।
দুইশত মানুষের চাল বরাদ্দ সেখানে লাইনে লোক ছিল ৭/৮ শত এত লোক দেখে আমি উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার কাছে যাই প্রশাসন (পুলিশ) নেওয়ার জন্য পুলিশ ছারা নিয়ন্ত্রন করা সম্ভব নয়। এত মানুষের চাপ আমি কিভাবে সামাল দিব।
এ সময়ে আমার দোকানের কর্মচারী চাপের মুখে পরে চাল বিক্রি শুরু করে ডিজিটাল বাটখারা (পালা) হওয়ার কারনে সেখানে একটি বালতিতে চাল ভরে মাপতে হয় কিন্তু বালতির অতিরিক্ত ওজন ডিজিটাল মেশিন থেকে বাদ দিতে হয় এটা কর্মচারীরা জানতো না । আমার আসার মধেই ৪/৫ জনের কাছে চাল বিক্রি করা হয়। আমি এসে আবার তাদের বালতির ওজনের চাল দিয়ে দি।
এ সময়ে উপজেলা খাদ্য নিয়ন্ত্রন কর্মকর্তা উপস্হিত ছিলেন এবং তার অনুমোতিতে কর্মচারীরা চাল বিতরণ শুরু করে
শুধু ভান্ডারিয়াতে নয় ও এম এস এর চালের সারা দেশে চাহিদা রয়েছে।আমাদের দুইশত মানুষের জন্য চার বরাদ্দ কিন্তু এখানে মানুষ আসে আট নয়শত এটা সামাল দেওয়া কঠিন হয়েপরে। আমার বিরুদ্ধে যে খবর প্রকাশ হয়েছে এটা আমার ও আমার পরিবারের বিরুদ্ধে একটি মহল স্বরযন্ত্র করছে। এ খবরের তীব্র নিন্দা জানাই।