বানারীপাড়া উপজেলা স্বাস্থ্যকম্প্লের পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা কবির হাসান সরকারী সময়ে পার্শবর্তী ক্লিনিকে গিয়ে সরকারী হাসপাতালে ভর্তি কার্ডধারী প্রসূতি মায়েদের সিজার করিছেন। আজ সকাল ১০ টা থেকে ডাক্তার কবির হাসান করোনায় হাসপাতালে সিজার হয় না এমনটা বলে পার্শবর্তী ক্লিনিকে ঐ রোগীদের নিয়ে সিজার করার বলে
রোগীর পক্ষ থেকে জানানো হয়। অভিযোগে রোগীর অভিভাবকরা বলেন আমাদের বলে হাসপাতালে সিজার বন্ধ। করোনার কারনে সিজার বন্ধ হয়ে গেছে। পাশের ক্লিনিকে গিয়ে সিজার করাতে হবে। তারই ধারাবাহিকতায় কবির হাসান তার দায়িত্বরত সময়ে তিনি ক্লিনিকে গিয়ে ৩ টা সিজার করান। কিভাবে তিনি সরকারী সময়ে সকাল ১০ টা থেকে ১২ টা পর্যন্ত ক্লিনিকে কন্টাকের বিনিময়ে রোগীদের সিজার করান। সিজারিয়ান রোগীদের একজন
উঃ বাইশারীর শারমীন বেগম। স্বামী মীর মিরাজ।
তার সাথে কন্টাক হয় এগার হাজার টাকা সাথে সকল ওষুধের খরচ। এভাবে অসহায় রোগীদের যদি সরকারী হাসপাতালে সিজার না করিয়ে ক্লিনিকে নিয়ে সিজা করানো হয় তাহলে সরকারি কার্ডের মূল্য কোথায় থাকে। এভাবে কিছু ডাক্তারদের কারনে সরকারের ভাবমূর্তি ক্ষুন্ন হয়। এ বিষয়ে ডাঃ কবির হাসানের সাথে কথা বলতে চাইলে তিনি ক্লিনিকেরর অপারেশন থিয়েটার থেকে বের হন নি। পরবর্তীতে তার মোবাইল নাম্বার০১৭১২২৩১০৮৮ তে কল করে বন্ধ পাওয়া গেছে।