শুক্রবার, ২৬ সেপ্টেম্বর ২০২৫, ১০:০৫ পূর্বাহ্ন
পিরোজপুর প্রতিনিধিঃ
বৈশ্বিক উচ্চ পর্যায়ের মহামারি করোনা সংক্রামন ভাইরাস (কোভিড-’১৯) মোকাবেলায় বিশেষ অবদান রাখায় স্বর্ণ পদক ও কৃতিত্তের সনদ পেয়েছেন জাতীয় পার্টি জেপির পিরোজপুরের ভাণ্ডারিয়া উপজেলা যুগ্ম আহবায়ক এবং জেপি মনোনিত উপজেলার ৭নং গৌরীপুর ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যান আলহ্াজ্ব মজিবুর রহমান চৌধুরী। গেল মাসে (ফেব্রুয়ারি) বাংলাদেশ ইউনিয়ন পরিষদ ফোরাম (বি.ইউ.এফ) কর্তৃক আয়োজিত সম্মাননা অনুষ্ঠানের প্রধান অতিথি রেলমন্ত্রী নুরুল ইসলাম সুজন এমপির হাত থেকে এ পুরস্কার গ্রহন করেন। পুরস্কারটি পেয়ে আল্লাহতালার প্রতি শুকরিয়া আদায় করেন তিনি। পুরস্কারটি পেয়ে উচ্ছ্বসিত হয়ে ভাণ্ডারিয়ায় পৌঁছে সেটি জাতীয় পার্টি জেপির চেয়ারম্যান আনোয়ার হোসেন মঞ্জু এমপির ভাণ্ডারিয়ার বাসভবন তাসমিমা ভিলায় তার সাথে সাক্ষাতের সময় অশ্রুসিক্ত নয়নে আবেগ আপ্লুত হয়ে পরেন। এসময় এক অনুভূতি প্রকাশ করে মজিবুর বলেন, ’মঞ্জু ভাই যদি তার দলের মনোনয়ন না দিত তা হলে আমি চেয়ারম্যান হতে পারতাম না আর এ সাফল্যও অর্জন হতোনা। এজন্য তার প্রতি এবং দলের প্রেসিডিয়াম সদস্য তাসমিমা হোসেন এর প্রতি চীর কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেন তিনি। কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেন জেপি ও অঙ্গসংগঠনের উপজেলা নেতৃবৃন্দ এবং প্রাপ্ত স্বর্ণ পদকটি এলাকার আপামর জনসাধারনের জন্য উৎসর্গ করেছেন।
ঐহিত্যবাহী গৌরীপুর ইউনিয়নের পৈকখালী গ্রামের মরহুম মকবুল আলী চৌধুরীর মেঝ ছেলে মজিবুর রহমান জেপিতে যোগ দেয়ার পূর্বে জেপির অঙ্গসংগঠন যুব সংহতির ইউনিয়ন সভাপতি পদে দশ বছর নেতার আদর্শিক নির্দেশনা সফলতার সহিত পালনের পর উপজেলা জেপির যুগ্ম আহবায়ক পদ লাভ করেন। এবং ২০১৬সালের ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনে দলীয় প্রতিক বাই সাইকেল নিয়ে বিপুল ভোটে নির্বাচিত হয়ে ওই বছরের ৫মে শপথ গ্রহন করেন। এর পর থেকে মজিবুর তার নেতা আনোয়ার হোসেন মঞ্জু এমপির নির্দেশে এলাকার উন্নয়নের জন্য সকল মতের মানুষের সাথে ঐক্যবদ্ধ থেকে কাজ করার সুবাদে হয়েছেন স্কুল,কলেজ,মাদ্রাসা সহ বিভিন্ন ক্লাবের সদস্য। ২০১৮সালে পিরোজপুর জেলায় শ্রেষ্ঠ ডিজিটাল সেন্টারের স্বীকৃতি পেয়েছে গৌরীপুর ইউনিয়ন পরিষদ। এছাড়া যোগ্য সমাজ সেবক হিসেবে পিরোজপুর জেলার মধ্যে মজিবুর রহমান ২০১৯সালে বাংলাদেশ ইউনিয়ন পরিষদ ফোরাম (বি.ইউ.এফ) কতৃক পেয়েছেন স্বর্ণ পদক। সেবার মানুষিকতা নিয়ে কাজ করে চেলেছেন মজিবুর রহমান। তার এ সফলতার জন্য ইউনিয়ন বাসিও তাকে স্থানীয় ভাবে পৃথক অনুষ্ঠান করে সম্মাননা প্রদান করে থাকেন।