শুক্রবার, ২৬ সেপ্টেম্বর ২০২৫, ০৮:৩০ অপরাহ্ন

সর্বশেষ সংবাদ :
পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচন না হলে আরেকটি স্বৈরাচারী শেখ হাসিনা সরকার জন্ম নিবে বিএনপি সবসময়ই ধর্মীয় সম্প্রীতিতে বিশ্বাস করে -মাহমুদ হোসেন পিরোজপুর শিক্ষককে হাতুড়িপেটা, বিএনপি নেতা গ্রেপ্তার কাউখালীতে মা ইলিশ সংরক্ষণ অভিযান উপলক্ষে জনসচেতনতা ও প্রস্তুতিমূলক সভা অনুষ্ঠিত ভান্ডারিয়ায় স্বাস্থ্য ও পুষ্টি বিষয়ক কর্মশালা পিরোজপুরে হত্যা মামলায় ৩ জনের যাবজ্জীবন নেছারাবাদে সাবেক ইউপি চেয়ারম্যানের বিরুদ্ধে লোহার পুল ও প্রকল্পের টাকা আত্মসাতের অভিযোগ মঠবাড়িয়ায় ঘরের মেঝেতে পড়ে ছিল গৃহবধূর লাশ, স্বামী ও শ্বশুর আটক পিরোজপুর জেলা বিএনপির আংশিক আহবায়ক কমিটি ঘোষণা কাউখালীতে মন্ডপগুলোতে চলছে দুর্গা পূজার শেষ মুহূর্তের প্রস্তুতি পিরোজপুরে সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ও আহতদের পরিবারকে আর্থিক সহায়তা প্রদান নেছারাবাদে ২৬ জন শিক্ষকের বিদায় সংবর্ধনা পিরোজপুরে পিয়ার পদ্ধতিতে নির্বাচনের বিরুদ্ধে বিএনপির নেতাকর্মীদের বিক্ষোভ মিছিল ভান্ডারিয়ায় ঋণের বোঝা মাথায় নিয়ে নদীতে জাল ফেলছে জেলেরা! মিলছে না কাঙ্খিত ইলিশ পিরোজপুর ফেডারেল সাংবাদিক ইউনিয়ন এর কমিটি গঠন: সোহাগ সভাপতি, মিঠু সম্পাদক কাউখালীতে অপহরণের তিন মাস পর সপ্তম শ্রেণীর স্কুল ছাত্রী উদ্ধার কাউখালীতে জেলের মরদেহ উদ্ধার ইউনিয়ন বিএনপির সেক্রেটারীকে প্রাণ নাশের হুমকির প্রতিবাদে সংবাদ সম্মেলন ভাণ্ডারিয়া শাহাবুদ্দিন কামিল মাদ্রাসায় আলিম শ্রেণীর প্রথম ক্লাস উপলক্ষে দোয়া ও আলোচনা সভা ভাণ্ডারিয়ার চাঞ্চল্যকর আসমা হত্যার বিচার দাবিতে পিরোজপুরে মানববন্ধন
ইন্দুরকানীতে ভাঙছে কঁচা ও বলেশ্বর নদী

ইন্দুরকানীতে ভাঙছে কঁচা ও বলেশ্বর নদী

কঁচা ও বলেশ্বর নদীর অব্যাহত ভাঙ্গনে পাল্টে যাচ্ছে উপকূলীয় জনপদ পিরোজপুরের ইন্দুরকানী মানচিত্র। যুগ যুগ ধরে এ দুটি নদীর ভাঙ্গন অব্যাহত থাকায় উপজেলার বিভিন্ন ইউনিয়নের কয়েক হাজার একর ফসলি জমি এবং শতশত বাড়িঘর নদীগর্ভে বিলীন হয়ে গেছে।

নদী তীরবর্তী বিভিন্ন রাস্তাঘাট, হাটবাজার, মসজিদ,শিক্ষা প্রতিষ্ঠান এবং বসতবাড়ি ভাঙ্গনের কবলে পতিত হওয়ায় শত শত পরিবার গৃহহীন হয়ে পড়েছে। এছাড়া প্রতি বর্ষা মৌসুমে এ দুটি নদী রুদ্রমূর্তি ধারণ করায় নদী তীরবর্তী এলাকায় বসবাসরত ১০ গ্রামের প্রায় ২০ হাজার মানুষকে চরম আতঙ্কের মধ্যে দিন কাটাতে হয়। দিনদিন ভাঙ্গনের মাত্রা বৃদ্ধি পাওয়ায় এ উপজেলার ভৌগলিক অবস্থান ক্রমেই সংকুচিত হয়ে আসছে।

স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, উপজেলার পূর্বচরবলেশ্বর, পূর্ব চন্ডিপর, কলারন, খোলপটুয়ার একাংশ,কালাইয়া, ঢেবসাবুনিয়ার কিছু অংশ, সাঈদখালি বাজার, চাড়াখালি গুচ্ছগ্রাম গ্রাম, লাহুরী, গাজীপুর ও টগড়া ফেরিঘাট এলাকায় বর্তমানে ভাঙ্গন অব্যাহত রয়েছে। এছাড়া বলেশ্বর ও কঁচা নদীর প্রবল স্রোতের কারণে চরম হুমকির মুখে পড়েছে টগড়া গ্রাম থেকে ফেরিঘাট ও উমেদপুর গ্রাম। ভাঙনের তীব্রতা মারাত্বক আকার ধারন করায় প্রায়ই ফেরিঘাটের গ্যাংওয়ে ও পন্টুন সরাতে হচ্ছে সড়ক ও জনপদ বিভাগকে।

এদিকে সিডর ও আইলার পরে এ এলাকার ক্ষতিগ্রস্ত বেড়িবাঁধ গুলোর কিছু অংশে বাঁধ নির্মাণ করা হলেও তা আবার আম্পানে বিলীন হয়ে গেছে। । বাঁধ না থাকায় টানা বর্ষণ কিংবা পূর্ণিমার জোয়ারে নদী তীরবর্তী ফসলি জমি তলিয়ে যায়। উপজেলাবাসীর দাবি, নদী তীরবর্তী ঝুঁকিপূর্ণ এলাকাগুলোতে অচিরেই নদী ভাঙন রোধে কার্যকর ব্যবস্থা গ্রহন এবং টেকসই বাঁধ নির্মাণ।

কচাঁ নদীর তীরবর্তী টগড়া গ্রামের ইউপি সদস্য আ. রাজ্জাক জানান, কচাঁ নদীর ভাঙ্গনে বাড়িঘর সহ শত শত একর জামি বিলীন হয়ে যাচ্ছে। নদী ভাঙ্গন রক্ষায় পাইলিং ও বেড়িবাঁধ নির্মাণ প্রয়োজন।

উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা হোসাইন মুহাম্মদ আল মুজাহিদ জানান, নদীর ভাঙ্গন রোধ ও বেড়িবাঁধ নির্মাণের জন্য অচিরেই পানি উন্নয়ন বোর্ড কাজ করবে।ইন্দুরকানীতে কঁচা ও বলেশ্বর নদীর ভাঙ্গন

কঁচা ও বলেশ্বর নদীর অব্যাহত ভাঙ্গনে পাল্টে যাচ্ছে উপকূলীয় জনপদ পিরোজপুরের ইন্দুরকানী মানচিত্র। যুগ যুগ ধরে এ দুটি নদীর ভাঙ্গন অব্যাহত থাকায় উপজেলার বিভিন্ন ইউনিয়নের কয়েক হাজার একর ফসলি জমি এবং শতশত বাড়িঘর নদীগর্ভে বিলীন হয়ে গেছে।

নদী তীরবর্তী বিভিন্ন রাস্তাঘাট, হাটবাজার, মসজিদ,শিক্ষা প্রতিষ্ঠান এবং বসতবাড়ি ভাঙ্গনের কবলে পতিত হওয়ায় শত শত পরিবার গৃহহীন হয়ে পড়েছে। এছাড়া প্রতি বর্ষা মৌসুমে এ দুটি নদী রুদ্রমূর্তি ধারণ করায় নদী তীরবর্তী এলাকায় বসবাসরত ১০ গ্রামের প্রায় ২০ হাজার মানুষকে চরম আতঙ্কের মধ্যে দিন কাটাতে হয়। দিনদিন ভাঙ্গনের মাত্রা বৃদ্ধি পাওয়ায় এ উপজেলার ভৌগলিক অবস্থান ক্রমেই সংকুচিত হয়ে আসছে।

স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, উপজেলার পূর্বচরবলেশ্বর, পূর্ব চন্ডিপর, কলারন, খোলপটুয়ার একাংশ,কালাইয়া, ঢেবসাবুনিয়ার কিছু অংশ, সাঈদখালি বাজার, চাড়াখালি গুচ্ছগ্রাম গ্রাম, লাহুরী, গাজীপুর ও টগড়া ফেরিঘাট এলাকায় বর্তমানে ভাঙ্গন অব্যাহত রয়েছে। এছাড়া বলেশ্বর ও কঁচা নদীর প্রবল স্রোতের কারণে চরম হুমকির মুখে পড়েছে টগড়া গ্রাম থেকে ফেরিঘাট ও উমেদপুর গ্রাম। ভাঙনের তীব্রতা মারাত্বক আকার ধারন করায় প্রায়ই ফেরিঘাটের গ্যাংওয়ে ও পন্টুন সরাতে হচ্ছে সড়ক ও জনপদ বিভাগকে।

এদিকে সিডর ও আইলার পরে এ এলাকার ক্ষতিগ্রস্ত বেড়িবাঁধ গুলোর কিছু অংশে বাঁধ নির্মাণ করা হলেও তা আবার আম্পানে বিলীন হয়ে গেছে। । বাঁধ না থাকায় টানা বর্ষণ কিংবা পূর্ণিমার জোয়ারে নদী তীরবর্তী ফসলি জমি তলিয়ে যায়। উপজেলাবাসীর দাবি, নদী তীরবর্তী ঝুঁকিপূর্ণ এলাকাগুলোতে অচিরেই নদী ভাঙন রোধে কার্যকর ব্যবস্থা গ্রহন এবং টেকসই বাঁধ নির্মাণ।

কচাঁ নদীর তীরবর্তী টগড়া গ্রামের ইউপি সদস্য আ. রাজ্জাক জানান, কচাঁ নদীর ভাঙ্গনে বাড়িঘর সহ শত শত একর জামি বিলীন হয়ে যাচ্ছে। নদী ভাঙ্গন রক্ষায় পাইলিং ও বেড়িবাঁধ নির্মাণ প্রয়োজন।

উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা হোসাইন মুহাম্মদ আল মুজাহিদ জানান, নদীর ভাঙ্গন রোধ ও বেড়িবাঁধ নির্মাণের জন্য অচিরেই পানি উন্নয়ন বোর্ড কাজ করবে।

এদিকে সিডর ও আইলার পরে এ এলাকার ক্ষতিগ্রস্ত বেড়িবাঁধ গুলোর কিছু অংশে বাঁধ নির্মাণ করা হলেও তা আবার আম্পানে বিলীন হয়ে গেছে। । বাঁধ না থাকায় টানা বর্ষণ কিংবা পূর্ণিমার জোয়ারে নদী তীরবর্তী ফসলি জমি তলিয়ে যায়। উপজেলাবাসীর দাবি, নদী তীরবর্তী ঝুঁকিপূর্ণ এলাকাগুলোতে অচিরেই নদী ভাঙন রোধে কার্যকর ব্যবস্থা গ্রহন এবং টেকসই বাঁধ নির্মাণ।

কচাঁ নদীর তীরবর্তী টগড়া গ্রামের ইউপি সদস্য আ. রাজ্জাক জানান, কচাঁ নদীর ভাঙ্গনে বাড়িঘর সহ শত শত একর জামি বিলীন হয়ে যাচ্ছে। নদী ভাঙ্গন রক্ষায় পাইলিং ও বেড়িবাঁধ নির্মাণ প্রয়োজন।

উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা হোসাইন মুহাম্মদ আল মুজাহিদ জানান, নদীর ভাঙ্গন রোধ ও বেড়িবাঁধ নির্মাণের জন্য অচিরেই পানি উন্নয়ন বোর্ড কাজ করবে।

নিউজটি আপনার বন্ধুদের সাথে শেয়ার করুন










© All rights reserved © 2025 pirojpursomoy.com
Design By Rana