শুক্রবার, ২৬ সেপ্টেম্বর ২০২৫, ০৬:০১ পূর্বাহ্ন
স্টাফ রিপোর্টারঃ
নোয়াখালীর সুবর্ণচর উপজেলা বাংলাদেশ মফস্বল সাংবাদিক ফোরামের সদস্য সচিব মোহাম্মদ দেলোয়ার হোসেন এবং দেশের গণমাধ্যমকে দেখে নেয়ার হুমকি দিয়েছেন সাগরিকা সমাজ উন্নয়ন সংস্থার নলেরচর আল আমিন বাজার ব্রাঞ্চ ম্যানেজার মাজহারুল ইসলাম। হুমকির কথোপকথন সামাজিক যোগাযোগ্য মাধ্যমে ছড়িয়ে পড়লে তা ভাইরাল হয়ে পড়ে। এনিয়ে সুবর্ণচর উপজেলা ও নোয়াখালী জেলা সাংবাদিকদের মাঝে ক্ষোভের সৃষ্টি হয়।
বিভিন্ন সুত্রে জানায়,স্থানীয় শাহাজান নামের এক ব্যাক্তি সাগরিকা সমাজ উন্নয়ন সংস্থায় থেকে ঋণ নিয়ে তার বসতবাড়ি স্থানীয় যুবলীগ নেতা হাসেম মাঝির নিকট বায়না করে রাতের অন্ধকারে পালিয়ে যায়। শাহাজানের বসতবাড়ি হাসেম মাঝি ক্রয় করবে এমন সংবাদ জানতে পারে সাগরিকা কর্মকর্তারা।
এলাকার গন্যমান্য ব্যাক্তিদের সাথে আলাপকালে জানাযায় হাসেম মাঝি বাড়ি ক্রয় করার জন্য ১ লক্ষ টাকা বায়না করে। বায়নার টাকা নিয়ে সে পালিয়ে যায়।হাসেম মাঝিকে সাগরিকা সমাজ উন্নয়ন সংস্থা ডেকে নিয়ে বলে শাহাজানের বাড়ি আমাদের কাছে বন্ধক হয়েছে। জনতা বাজার সাগরিকা ব্রাঞ্চ ম্যানেজার আবুল বাশার ও মাঠ কর্মী তৌহিদ বাড়ির কাজগপত্র হাসেম মাঝির নামে করে দিতে সহায়তা করবে মর্মে হাসেম মাঝিকে সাগরিকা কর্মকর্তারা ৩ লক্ষ টাকার একটি ঋণ দেন।কিছু দিন ঋণের কিস্তি দেওয়ার পর হাসেম মাঝি জানতে পারে সাগরিকা এনজিও নিকট উক্ত বাড়ির উপযুক্ত কোন কাগজপত্র নেই। এতে হাসেম মাঝি সাগরিকার ঋণ দেওয়া বন্ধ করে দেয়। এ নিয়ে ম্যানেজার মাজহার ইসলাম ১৬ ফেব্রয়ারী হাসেম মাঝিকে ফোন করে মেয়ের বিয়েতে উপস্থিত হয়ে মেহমানদের সামনে অপমান করাসহ নানা ভয়ভীতি প্রদর্শন করে।সৃষ্ট ঘটনায় বুধবার সকালে হাসেম মাঝী সাংবাদিক দেলোয়ারকে জানায়। সাংবাদিক দেলোয়ার নিজ ব্যবহৃত মোবাইল নাম্বার ০১৮১৫-১৯০৫৪৩ থেকে উক্ত অভিযোগের ব্যাপারে মাজহারের বক্তব্য জানতে চাইলে( মাজহারুল ইসলামের ব্যবহৃত মোবাইল নাম্বার ০১৮৩০-১০১০৪৬) মাজহারুল ইসলাম অশ্লীল ভাষা গালমন্দ করে।